cher ami
কবুতর

Cher Ami কবুতর এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধ

Cher Ami একটি মাদি হমিং কবুতর এর নাম যেটা নাকি প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এ তথ্য আদান-প্রদান এর জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল। Cher Ami কবুতর টি U.S Army প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এ তথ্য আদান-প্রদান এর জন্য ব্যবহার করেছিল। Cher Ami কবুতর টি  অক্টোবর ,১৯১৮ সালে একটি Army Battalion কে রক্ষা করেছিল।

cher ami

অক্টোবর ৩ ,১৯১৮ মেজর Charles White Whittlesey ও ৫০০ জন সেনাকে জার্মান বাহিনী চারপাশ থেকে ঘিরে ফেলে। তাদের কাছে খুব স্বল্প খাবার ছিল। তাদের মিত্র বাহিনী কিছুকন এর মধ্যে তাদের অবস্থানে fire করেবে যারা নাকি তাদের অবস্থান জানে না। They are almost trapped. জার্মান বাহিনীর আক্রমনে ধিরে ধিরে সেনার মরতে থাকে ও আর মাত্র ১৯০ জন সেনা জীবিত আছে। এই অবস্থাতে মেজর Charles White Whittlesey বার্তা পাঠানো শুরু করে কবুতর দিয়ে। প্রথম কবুতর যেটা নাকি “Many wounded. We cannot evacuate” বার্তা বহন করে সেটা জার্মান বাহিনী গুলি করে মেরে ফেলে। ২য় কবুতর যেটা নাকি “Men are suffering. Can support be sent?” বার্তা বহন করে সেটাও জার্মান বাহিনী গুলি করে মেরে ফেলে।

 

বাকি আছে শুধু Cher Ami কবুতরটি। Cher Ami কবুতরের বাম পায়ে  “We are along the road parallel to 276.4. Our own artillery is dropping a barrage directly on us. For heaven’s sake, stop it.” বার্তা টি জুড়ে দেয়া হয়। জার্মান বাহিনী Cher Ami কবুতরটিকে লক্ষ্য করে গুলি করে ও আহত করে। কিন্তু Cher Ami কবুতরটি বার্তা নিয়ে তার loft যেটা নাকি division headquarters ছিল সেখানে যায়। Cher Ami কবুতরটি ২৫ কিলোমিটার মাত্র ২৫ মিনিটে পারি দিতে সক্ষম হয় এবং একটি battalion কে রক্ষা করে।

Cher Ami কবুতরটিকে Croix de Guerre মেডেল দেয়া হয়। জুনের ৩, ১৯১৯ সালে Cher Ami কবুতরটি তার যুদ্ধের wound  এর  কারনে মারা যায়। Cher Ami’s body was later mounted by a taxidermist and enshrined in the Smithsonian Institution.

cher ami

“Fly, Cher Ami, Fly!: The Pigeon Who Saved the Lost Battalion” a book chronicling this story.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *